বাইবেলের তত্ত্ব


© Domenic Marbaniang
Trans. Ayan Ghosh

Khasi Telugu हिन्‍दी

বাইবেল

বাইবেল হলো যীশু খ্রীষ্টের মাধ্যমে পরিত্রানের জন্য ঈশ্বরের নির্দেশবলী (২তীম. ৩:১৫)| এটা ঈশ্বরের পবিত্র ব্যক্তিরা লিখেছিলেন যারা পবিত্র আত্মার ভাববানীপুর্ণ অভিষেকের দ্বারা চালিত হতেন (ইব্রীয় ১:১; ২পিতর ১:২০,২১)| এটা, সুতরাং, ঈশ্বর-নিশ্বসিত বাক্য বলে আখ্যাত (২তীম. ৩:১৬)| জাগতিক পদ্ধতিতে বাইবেলের মানে বোঝা যায় না| পবিত্র আত্মার মাধ্যমে আমরা পরিত্রানের নির্দেশাবলী জানতে পারি (১করি. ২:১০-১৬)| সুতরাং, একটি অধার্মিক ব্যক্তি আধ্যাত্মিক বিষয়বস্তুর মানেও বোঝে না তার প্রশংসাও করে না| বাইবেলই হলো মানুষের জন্য স্বর্গীয় নির্দেশাবলীর একমাত্র নিশ্চিত পথপ্রদর্শক (প্রকা. ২২:৬)|বাইবেল বা শাস্ত্র যীশু খ্রীষ্টের সম্মন্ধে সাক্ষ্য দেয় (যোহন ৫:২৯; গালা. ৩:৮); সুতরাং, এটা কথিত আছে যে “যীশুর যে সাক্ষ্য, তাহাই ভাববাণীর আত্মা” (প্রকা. ১৯:১০)| বিশ্বাসীরা সবসময় শাস্ত্রের কথা চিন্তা করে এবং অধ্যায়ন করে (গীত. ১:২)| বাইবেল শাস্ত্র নিয়ে ঘোর-প্যাঁচের বিরুদ্ধে এবং কোনো কিছু যুক্ত করা বা শাস্ত্র থেকে কিছু বাদ দেওয়ার বিরুদ্ধে সতর্ক করে (২পিতর ৩:১৬; প্রকা. ২২:১৮,১৯)|

Make a Free Website with Yola.